৮০+ ছোট বেলার স্কুল নিয়ে ক্যাপশন ২০২৫

শৈশবকালের স্কুল নিয়ে ক্যাপশন লিখতে আমাদের সকলের অনেক ভালো লাগে। বড় হয়েও আজকে আমরা শৈশব ফিরে পেতে চাই। মানুষের ইমশন এভাবেই কাজ করে যখন ছোট থাকি তখন বড় হতে চাই আবার যখন বড় হয়ে যায় তখন আবার ছোট হতে চাই।

আজকের ক্যাপশন গুলো আমাদের সকলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ তাই প্রতিটি ক্যাপশন ভালো করে পড়ে তার পর পছন্দ মতো ক্যাপশন কপি করে ফেসবুকে পোস্ট করুন।

স্কুল নিয়ে ক্যাপশন

জীবনের সেরা অধ্যায়টা এখানেই লেখা। স্কুল ডায়েরির প্রতিটা পাতায় লুকিয়ে আছে অমূল্য সব স্মৃতি।

আজও স্কুলের পুরোনো গেটটা দেখলে মনে হয়, ভেতর থেকে কেউ ডাকছে। ফিরে যেতে মন চায় সেই ছেলেবেলায়।

এই ইউনিফর্মটা শুধু একটা পোশাক ছিল না, ছিল এক অভিন্ন পরিচয়ের প্রতীক।

প্রথম দিনের ভয়, শেষ দিনের কান্না স্কুল জীবনের আবেগগুলো সবসময় খাঁটি ছিল।

বছরের শেষে নতুন বইয়ের গন্ধ, আর পরীক্ষার আগের রাতের টেনশন পুরোনো সেই সব দিন।

স্কুলের মাঠের ধুলোমাটি মেখে বড় হওয়া আমরা, আজও সেই বন্ধুত্বের টানে ফিরে আসি।

স্কুলের বন্ধু মানে, যারা তোমাকে কখনও বিচার করবে না। সময়ের সাথে সম্পর্কটা শুধু আরও মজবুত হয়।

‘আড্ডা’ শব্দটার আসল মানে শিখেছিলাম এই ক্লাসরুমেই।

নিয়ম ভাঙা থেকে শুরু করে একসাথে টিফিন চুরি আমরা ছিলাম পারফেক্ট টিম।

রিইউনিয়ন হলো সময়ের সাথে জিতে যাওয়া বন্ধুত্বের উদযাপন।

সেই বেঞ্চ, সেই হাসি, সেই মুখগুলো। আমাদের গল্প আজও শেষ হয়নি।

শুধু বইয়ের জ্ঞান নয়, কীভাবে মানুষ হতে হয়, তার প্রথম পাঠশালা এই স্কুল।

স্কুলের প্রতিটি শিক্ষক ছিলেন এক একজন কারিগর, যারা আমাদের ভবিষ্যৎ গড়ে তুলেছেন।

আরও দেখুন  উম্মে দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম ২০২৫ অর্থ সহ

জীবনের কঠিন নিয়মগুলো সহজভাবে শেখানোর জন্য স্কুলকে ধন্যবাদ।

শৃঙ্খলা আর স্বাধীনতা দুটোর সঙ্গম দেখেছি এই শিক্ষাঙ্গনে।

পরীক্ষা ভীতি ছিল ক্ষণিকের, কিন্তু এখান থেকে পাওয়া শিক্ষা চিরস্থায়ী।

আমার প্রিয় শিক্ষকের কথাগুলো আজও কানে বাজে। তাঁদের দেখানো পথেই হাঁটছি।

এই স্কুলই প্রথম শিখিয়েছিল, স্বপ্ন দেখতে সাহস লাগে।

জীবনের কঠিন সময়ে স্কুল জীবনের স্মৃতিগুলোই যেন এক টুকরো শান্তি এনে দেয়।

পুরনো দিনগুলোর দিকে তাকালে বুঝি, ছোটবেলার ওই সরল আনন্দটাই ছিল জীবনের সবচেয়ে দামি সম্পদ।

স্কুল জীবন নিয়ে ক্যাপশন 

প্রথম দিনের ব্যাগ আর শেষ দিনের কান্না—মাঝের দিনগুলোই তো আসল জীবন!

আজও ভুলতে পারি না ক্লাস শেষে তাড়াহুড়ো করে টিফিন বক্স গুছিয়ে বাড়ি ফেরার সেই আনন্দ।

স্কুলের বেঞ্চে নাম খোদাই করা থেকে শুরু করে, মনে স্বপ্ন খোদাই করা—সবই শিখেছি এখানেই।

পুরোনো ডায়েরির ভাঁজে আজও লুকিয়ে আছে টিচারদের দেওয়া ‘গুড বয়/গার্ল’-এর নোটগুলো।

তখন মনে হতো পরীক্ষাটাই সব, এখন বুঝি সেই সময়টাই ছিল সব।

বৃষ্টির দিনে ভেজা স্কুল মাঠ আর এক কাপ চায়ের স্মৃতি, যা ভোলা যায় না।

ফেলে আসা সেই অ্যাডভেঞ্চার, যেখানে হোমওয়ার্ক না করার ভয়ে পেটে ব্যথা হতো।

সময়কে যদি সত্যি ফেরানো যেত, তবে সবার আগে এই ক্লাসরুমেই ফিরতাম।

বইয়ের ভার ছিল কম, হৃদয়ের ভার ছিল আরও কম—আহা, স্কুল জীবন!

স্কুলের হলুদ ট্যাক্সি বা ভ্যানটা যেন আজও পুরোনো দিনের গান গেয়ে যায়।

জীবনের সেরা বন্ধুত্বের সংজ্ঞা তৈরি হয়েছে এই স্কুল গেটেই।

বেস্ট ফ্রেন্ড মানেই সেইজন, যার টিফিন বক্স খালি করার দায়িত্ব ছিল আমার।

আরও দেখুন  ৬০+ মেয়ে নিয়ে ক্যাপশন: কালো মেয়ে নিয়ে ক্যাপশন 2025

যখন আমাদের কোনো ভবিষ্যতের চিন্তা ছিল না, শুধু আজকের আনন্দটুকুই ছিল যথেষ্ট।

একসাথে বকুনি খাওয়া আর এক বেঞ্চে গাদাগাদি করে বসা—এটাই তো আসল বন্ধুত্ব।

আমাদের গ্রুপ ফটোতে সবসময় একজন চোখ বন্ধ করে থাকে—তবুও সেই ছবিটাই সেরা!

পুরনো বন্ধুদের সাথে পুনর্মিলনী মানে, টাইম মেশিনে চড়ে শৈশবে ফেরা।

স্যারের কঠিন অঙ্কটা ভুলতে পারিনি, তবে তাঁর দেওয়া জীবনের পাঠগুলো আজও মনে আছে।

স্কুল শুধু অক্ষর জ্ঞান দেয়নি, শিখিয়েছে কীভাবে জীবন যুদ্ধে লড়তে হয়।

শিক্ষকের সামান্য উৎসাহই বড় স্বপ্ন দেখার সাহস যুগিয়েছিল।

ক্লাসরুমের চার দেওয়াল নয়, এখানে গড়ে উঠেছে ভবিষ্যতের ভিত্তি।

সেই অ্যালার্ম ক্লকের আওয়াজ, যা আজও সকালে আতঙ্ক জাগায়।

ক্লাস টেস্টের আগে বন্ধুদের নোট চাওয়া—এটাই ছিল আমাদের ‘টিম ওয়ার্ক’।

স্কুল লাইফ: কমপ্লিকেটেড হলেও, দারুণ ফান!

ছুটির ঘণ্টা! তখন মনে হতো এটাই পৃথিবীর সবচেয়ে মিষ্টি আওয়াজ।

স্কুলের ক্যান্টিনের সিঙাড়া আর চপ, আজও তার স্বাদ ভোলা ভার!

স্কুল লাইফের ‘হিটলিস্টে’ থাকা সেই দুষ্টু ছেলেটা/মেয়েটা কেমন আছে এখন?

স্কুল জীবন হলো সেই সময়, যখন ‘কষ্ট’ মানে ছিল বন্ধুর সাথে ঝগড়া হওয়া।

প্রতি বছর ক্লাস আপগ্রেড হলেও, মনে হয় এই স্কুলটা ছেড়ে কোনোদিন যাইনি।

যেখানে ফেলে এসেছি সরলতা, নির্ভেজাল হাসি আর সত্যিকারের সুখ।

প্রতিটি বিদায় একটি নতুন শুরুর পথ দেখায়, কিন্তু স্কুলের বিদায়টা ছিল সবচেয়ে কঠিন।

Leave a Comment